আইসিটিতে নারী আছে এখন প্রায় ২৯ শতাংশ। গত কয়েকবছরে এ সংখ্যা বেড়েছে। এই সময়ে নারীরা দেশের পাশাপাশি বিদেশেও তাদের প্রতিভার স্বাক্ষর রেখেছে। গুগল, মাইক্রোসফট, ট্রিপ অ্যাডভাইজার বা গোজেক এর মতো ইন্টারন্যাশনাল টেক জায়ান্টগুলোতে তারা কাজ করছে নেতৃত্বের জায়গা থেকে। এজন্য নিজের প্রোফাইল ভারি করার পরামর্শ ছিল আলোচকদের। বিদেশের টেক- ইন্ডাস্ট্রির বাজার এবং তথ্য-প্রযুক্তি খাতে নিজের ক্যারিয়ার গড়তে যেসব বিষয়ের উপর খেয়াল রাখতে হবে তাও ওপর মতামত দেন তারা।
এদেশের পরিবেশ বা পারিপার্শ্বিকতা নারীর চলার জন্য সহজ নয়। অনেক নারীই নানাকারণে পরিবার ছেড়ে বের হতে পারেন না। অথচ এই পরিস্থিতিতে ভেঙে না পরে অনেকেই ঘরে থেকেই নিজের বিকাশ ঘটিয়েছেন। আইসিটি এমন একটি সেক্টর কাজ জানা থাকলে ফ্রিল্যান্সিংয়ের মাধ্যমে ঘরে থেকেও নিজের যোগ্যতার প্রমাণ দেওয়া যায়। এইসব কিছু নিয়ে আলোচনা করেন এই সেশনের অতিথিরা।
Two Bangladeshi women are selected as CS faculty of Dartmouth College. Dr. Sarah Masud Preum and Shagufta Mehnaz is joining this world-famous university as CS Faculty this year.
We are searching for some female graduates who want to build their career in ICT field and want the chance to lead the growing field of technologies. We are offering few job & internship opportunities for our tech girls in some reputed companies.
রিয়ার অ্যাডমিরাল গ্রেস মুরে হপার একজন মার্কিন কম্পিউটার বিজ্ঞানী ও গণিতবিদ। কম্পিউটার প্রযুক্তির প্রাথমিক পর্যায়ে অবদানের জন্য তিনি বিখ্যাত হয়ে আছেন। তিনি প্রথম কম্পাইলার ও কোবোল প্রোগ্রামিং ভাষা উদ্ভাবন করেন।
ইংরেজি সাহিত্য নিয়ে যারা পড়েছেন তাদের কাছে লর্ড বায়রন খুবই পরিচিত একটা নাম। এছাড়াও ব্রিটিশ এই কবিকে চেনেননা এমন মানুষ খুব কম আছে। বায়রন একজন ব্রিটিশ কবি এবং রোম্যান্টিক আন্দোলনের অন্যতম প্রধান ব্যক্তি। তার বিখ্যাত কবিতা ডন জুয়ান অনেকেরই পছন্দের।
নাজনীন সুলতানা। তিনিই প্রথম কোনো নারী যিনি কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর হয়েছিলেন।
১৯৮০ সালেই তিনি বাংলাদেশ ব্যাংকের সঙ্গে যুক্ত হোন। কম্পিউটার উপ-বিভাগে প্রথম শ্রেনীর কর্মকর্তা হিসেবে যোগ দেন। সে সময়ে বাংলাদেশ ব্যাংকে তিনিসহ মাত্র চারজন প্রথম শ্রেণীর কর্মকর্তা ছিলেন। তখন এ দলটি সবমিলিয়ে প্রায় ৮৫টি সফটওয়্যার তৈরি করে। যেগুলো ব্যাংকের বিভিন্ন কাজে ব্যবহৃত হয়। অর্থাৎ বাংলাদেশ ব্যাংকের অটোমেশন তৈরিতে তিনি ছিলেন নেতৃত্বে।
করোনার এই বৈশ্বিক মহামারি আমাদের সামনে একটি বিষয় উন্মোচিত করেছে যা আমরা আগে তেমন একটা ভাবিনি। যেমন, ওয়ার্ক ফ্রম হোম। ঘরে বসে ফ্রিল্যান্স আউটসোর্সিং-এর কাজ হচ্ছে অনেকদিন ধরে। আমি নিজেও আউটসোর্সিং-এর একটা কাজ করেছি ২০০৭ সালে। কাজ কিন্তু হচ্ছে তারও আগে থেকে। তবে, সেসব কাজের বড় অংশে টেকনিক্যাল ছোঁয়া ছিল। কিন্তু এখন যখন সবাই বাসায় বসে কাজ করতে বাধ্য হচ্ছে তখন দেখা যাচ্ছে, আসলেই অনেক কাজ ঘরে বসেই করে ফেলা যায়। এমন কি মুদ্রিত দৈনিক পত্রিকার সব কাজই যে ঘরে বসে করা যায়, শুধু ছাপানোটা বাদে, তাই বা কে জানতো। এর অর্থ হচ্ছে আমরা যখন আবার আগের মতো কাজে ফেরত যাব তখন অনেক অফিস তাদের কর্মীদের জন্য নতুন ব্যবস্থাপনায় চলে যেতে পারে। দুটো কারণে এটা তারা করবে। প্রথমত মহামারির পরপরই বৈশ্বিক মন্দা দেখা দেবে। সেজন্য সংস্থাগুলোকে সবধরণের খরচ কমানোর কথা ভাবতে হবে। ফলে অফিসগুলো স্লিম হয়ে যাবে। তারা কর্মীদের বাসা থেকে কাজ করতে বলবে। আরও একটা কাজ হবে, সেটি হলো কম লোক দিয়ে কাজ করিয়ে নেওয়া।
বই পড়া আর লেখালেখি করা – এ দুটোই আমার খুব প্রিয় কাজ, কিন্তু কখনো ভাবি নি যে লেখালেখিকেই আমি নিজের ক্যারিয়ার হিসেবে বেছে নিতে পারবো।
আমি পড়াশোনা করেছি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগ থেকে এবং তারপর আমি একটি অলাভজনক প্রতিষ্ঠানে দু’বছর চাকরি করি। ব্যক্তিগত কারণে কিছুদিন চাকরি ছেড়ে বাসায় থাকতে হয়, কিন্তু প্ল্যান ছিলো আবার কোনো একদিন চাকরিতেই ফিরে যাবো। তখনই আমি অনলাইনে কাজ করার কথা শুনি আমার এক বন্ধুর কাছ থেকে। আমরা যে সময়ে কাজ শুরু করি তখন আসলে ‘ফ্রিল্যান্সিং’ শব্দটা এত জনপ্রিয় ছিলো না। এই ঘটনা ২০১৩ সালের, তখন আমি কাউকেই চিনতাম না যারা এই কাজ করে! তাই পরিচিত মানুষ না খুঁজে আমি গুগলের আশ্রয় নিলাম। গুগল থেকেই খুঁজে বের করলাম কোথায় কাজ পাওয়া যায়, কি কাজ করা যায়, কিভাবে প্রোফাইল বানানো যায়, কিভাবে কাজে এপ্লাই করা যায়।
"We organize Girls in ICT Day because we want to show girls - someone like you is working in this sector, also achieving success". Munir Hasan, head of youth program Prothom Alo and General Secratery of Bangladesh Open Source Network (BdOSN) said at the first live session of the week-long online Girls in ICT celebrations. On the second day there was a session titled Freelancing Opportunities for Girls with open access facilities for women in Freelancing. Sessions were originally conducted in the ICT sector with scope and opportunities for girls to cope with the post Corona effect.