ব্যবসাকে কাঠামোবদ্ধ করতে হলে অনেকগুলো কৌশল গ্রহণ করতে হয়। এর মধ্যে ব্যবসায়িক মডেল ক্যানভাস একটি কৌশলগত ব্যবস্থাপনা টেমপ্লেট। যা নতুন ব্যবসায়িক মডেল তৈরি করে। ব্যবসায়ের তথ্য নথিভুক্ত করার জন্য বিজনেস মডেল ক্যানভাস ব্যবহার করা হয়। এটি একটি ব্যবসায় পণ্যের প্রস্তাবিত মূল্য, অবকাঠামো, গ্রাহক, এবং আর্থিক অবস্থা বর্ণনা করে। উপাদানগুলোর সঙ্গে একটি ভিজ্যুয়াল চার্ট তৈরি করে, সম্ভাব্য ট্রেড-অফগুলি এই চার্ট থেকে দেখা যায়। ব্যবসাগুলোর কার্যক্রমকে তালিকার মধ্যে নিয়ে আসে।
SWOT বিশ্লেষণ হল একটি কৌশলগত পরিকল্পনা ও কৌশলগত ব্যবস্থাপনা কৌশল। যা একজন ব্যক্তি বা সংস্থাকে ব্যবসায়িক প্রতিযোগিতা বা প্রকল্প পরিকল্পনার সাথে সম্পর্কিত শক্তি, দুর্বলতা, সুযোগ এবং হুমকি সনাক্ত করতে সাহায্য করে। কখনও কখনও পরিস্থিতিগত মূল্যায়ন বা পরিস্থিতিগত বিশ্লেষণও বলা হয়। এই কৌশলটি সিদ্ধান্ত নেওয়ার প্রক্রিয়ার প্রাথমিক পর্যায়ে ব্যবহারের জন্য ডিজাইন করা হয়েছে। বিভিন্ন ধরণের ব্যবসার কৌশলগত অবস্থানের মূল্যায়নের জন্য এটি একটি টুল হিসাবে ব্যবহার করা হয়। উদ্যোক্তা বা প্রকল্পের উদ্দেশ্য অর্জনের জন্য অনুকূল এবং প্রতিকূল কারণ সনাক্ত করে।
Bangladesh Open Source Network (BdOSN), Annisul Huq Foundation, & ‘চাকরি খুঁজব না চাকরি দেব’ group jointly organized an incubation session titled ‘E-commerce Growth and Sustainability Practice’ on the occasion of ‘Annisul Huq Cohort for Growth of Women Entrepreneurs’. The session took place on 17th April of 2022.
Bangladesh Open Source Network (BdOSN), Annisul Huq Foundation, & ‘চাকরি খুঁজব না চাকরি দেব’ group jointly organized an incubation session titled ‘Financial Accounting to Shape Your Business’ on the occasion of ‘Annisul Huq Cohort for Growth of Women Entrepreneurs’. The session took place on 19th April of 2022.
Bangladesh Open Source Network (BdOSN), Annisul Huq Foundation, & ‘চাকরি খুঁজব না চাকরি দেব’ group jointly organized an incubation session titled ‘The Ultimate Guide to Brand Your Business’ on the occasion of ‘Annisul Huq Cohort for Growth of Women Entrepreneurs’. The session took place on 13th April of 2022.
২০১৬ সালের নভেম্বরে টেলিভিশনের মাধ্যমে রিপোর্টিং ক্যারিয়ারের শুরু। তবে এই পেশা বা কর্মসংস্থানে আসাটা আমার জন্য সহজ ছিল না। কারণ নারীদের বাড়ির বাইরে কাজ করাটা কোনো ভাবেই পছন্দ নয় আমার পরিবারের। সুতরাং এই বাধা পেরিয়ে কর্মসংস্থানে যোগ দেয়া এবং তা চালিয়ে নেয়া খুব কঠিন আমার জন্য। এসব কিছুর মধ্যেও চলতে থাকে রিপোর্টিংয়ের কাজ।
বিডিওএসএনকে আমি শুভেচ্ছা জানাচ্ছি মেয়েদের জন্য বিশেষ করে একটি আইসিটি উইক আয়োজন করার জন্য। এই বিশেষ আয়োজনের প্রয়োজন আছে কারণ এখনো আইসিটি সেক্টরে মেয়েদের পদচারণা অনেক কম।
আমি বুয়েটের কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল (সিএসই) বিভাগে পড়াশোনা করে এই বিভাগে দীর্ঘ ২৫ বছর ধরে শিক্ষকতা করছি। এর মধ্যে আমি উচ্চ শিক্ষার্থে যুক্তরাষ্ট্রে যাই। পুরো ব্যাচের মধ্যে হাতে গোনা কয়েকজন পিএইচডি করেছি। যা হয়তো ৫১০ জন ছাত্র-ছাত্রীর মধ্যে হাতে গোনা ৭/৮ জন মেয়ে PhD করেছেন। এইযে পরিচিত গন্ডি থেকে বেরিয়ে অবিবাহিতা অবস্থায় গবেষণা এবং উচ্চশিক্ষার জন্য দেশের বাইরে পা রাখা, এই পথটা মোটেও সহজ ছিল না। কারণ তখন ইন্টারনেটের অ্যাকসেস বা সহজপ্রাপ্য খুবই অপ্রতুল ছিল। পিএইচডি চলাকালীন আমি একাই সন্তানকে জন্ম দেই এবং বড় করতে থাকি। নানা প্রতিকূলতার মধ্যে আমি কিন্তু সাহস হারিয়ে পড়াটা ছেড়ে দেইনি।
২৩ এপ্রিল বিডি গার্লস কোডিং প্রকল্পের অভিজ্ঞতার আলোকে আইসিটি খাতে আরও মেয়েদের নিয়ে আসা বিষয়ে বাংলাদেশ ওপেন সোর্স নেটওয়ার্কের(বিডিওএসএন) উদ্যোগে একটি অনলাইন মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বাংলাদেশ সরকারের ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার এই সেমিনারে প্রধান অতিথি হিসেবে অংশগ্রহণ করেন। তিনি আয়োজনকারী সকলকে ধন্যবাদ জানান। বিডি গার্লস কোডিং প্রকল্প ও কুমিল্লা ডিসির রোবটিক্স ও প্রোগ্রামিং শেখানোর উদ্যোগককে অনুসরণ করে সারা দেশে প্রোগ্রামিং শেখানোর ব্যাপক উদ্যোগ গ্রহণ করার আশা প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, সুযোগ পেলে নারীরা অসাধ্য সাধন করতে পারেন। পারিবারিক সংকটকে দূর করে সামাজিক আন্দোলনের মাধ্যমে আইসিটি খাতে নারীদের নিয়ে আসা আমাদের লক্ষ্য। শৈশব-কৈশর থেকে মেয়েদের প্রোগ্রামিংয়ে যুক্ত করলে ভালো ফল পাওয়া যাবে। তাই সরকারি-বেসরকারি উভয় খাতই পাশাপাশি এর জন্য কাজ করতে হবে। প্রাথমিক শিক্ষা ব্যবস্থায় প্রোগ্রামিং শেখানোর উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। ২০২৩ সাল থেকে পাইলট আকারে এই কার্যক্রম শুরু হবে।
আফসানা হোসেন সেতু একজন প্রফেশনাল গ্রাফিক্স ডিজাইনার এবং উদ্যোক্তা। আইটি বা তথ্যপ্রযুক্তির সাথে তার জার্নি শুরু হয় ২০১৬ সালে। জন্ম লালমনিরহাট জেলার দু্রাকুটি গ্রামে। যেহেতু প্রত্যন্ত গ্রামে বেড়ে ওঠা আর ২০১৬ সালের মতো সময়ে আইটি বা অনলাইনে আয় করা যায় এই বিষয়গুলো তখন গ্রামে অনেকটা স্বপ্নের মতো ছিল। তবে এই সেক্টর এ আসার পিছনে তার যে গল্প আছে, সেটা বরং তার মুখ থেকেই শোনা যাক।
যে এগুবার তাকে থামাবার সাধ্য কার? গ্রামীণ ফোনের ডেপুটি ডিরেক্টর শায়লা রহমানকেও থামানো যায়নি। ভাগ্য দেবতা তাকে নানাভাবেই পরীক্ষা করে এখন মনে হয় ক্ষান্ত দিয়েছেন।
২০০৭ সাল থেকে গ্রামীণফোনে আছেন তিনি। ১৫ বছর পর পেছনের দিকে তাকিয়ে শুধু ভাবেন তিনি পেরেছেন। না এক লাইনে শেষ হয়ে যায় না শায়লা রহমানের পারার গল্প।